প্রধান সংবাদদাতাঃ
মণিরামপুর উপজেলার ১৫ নং কুলটিয়া ইউনিয়নের আড়সিংগাড়ী গ্রামের ৬ নং ওয়ার্ডের বর্তমান ইউপি সদস্য হালিম গাজী(৪০), পিতা -ইনু গাজী দীর্ঘদিন যাবৎ একই ওয়ার্ডের পার্শ্ববর্তী পোড়াডাঙ্গা গ্রামের মোজ্জাফ্ফর গাজীর দুই সন্তানের মা আনজুয়ারা বেগমের সহিত অনৈতিক কর্মকান্ড চালিয়ে আসছিল কিন্তু গত শনিবার ২০.০৩.২১ ইং গভীর রাত্রে আনজুয়ারা বেগমের স্বামী তার স্ত্রীর নিকট কয়েকবার ফোন দেওয়ার এক পর্যায়ে ফোন রিসিভ করলে স্ত্রী বলে আমি ব্যস্ত আছি তখন স্বামীর সন্দেহ হয় এবং তার ছেলেকে ফোন দিয়ে তার মায়ের খোঁজ নিতে বলে। একমাত্র বিবাহিত ছেলে আলামিন হোসেন তার মায়ের খোঁজ নিতে যেয়ে তার মায়ের অনৈতিক কর্মকান্ড বুঝে ফেলে। ছেলের উপস্থিতি টের পেয়ে মেম্বার হালিম গাজী ঘরের পেছনের দরজা দিয়ে পালানোর সময় আলামিনকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। ঐ রাত্রেই মায়ের অনৈতিক কর্মকান্ডের কথা ছেলে তার পিতাকে জানালে সে বাড়ী আসে এবং অনৈতিক কর্মকান্ডের ঘটনা বিস্তারিত জানতে পারে। এবং উক্ত মোজাফ্ফর স্থানীয় চেয়ারম্যান শেখর রায়সহ গণ্যমান্য ব্যাক্তিকে জানান কিন্তু কোন মিমাংসা না করাতে সে তার স্ত্রীকে তালাক দিতে বাধ্য হয়। এরপর থেকে ছেলে আলামিনকে উক্ত মেম্বার হালিম গাজী বিভিন্ন সময়ে হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে এ কারণে মেম্বারের ভয়ে তারা লিখিত অভিযোগ করতে পারছে না। জানা যায় মোজাফ্ফর গাজী কয়েক বছর ধরে পল্লী বিদ্যুতের লেবারের কাজ করে। এ অনৈতিক কাজের বিষয় চেয়ারম্যানের নিকট বারবার ফোন দিলেও ফোন রিসিভ করেননি। মেম্বার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে। আওয়ামীলীগ নেতা মকবুল গাজী পার্শ্ববর্তী নূর নবী, রেশমা বেগম বলেন এ ঘটনা সঠিক তার বিচার হওয়া উচিৎ।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।